শুদ্ধ নজরুল সঙ্গীত অনুসন্ধান (১৫ তম পর্ব) :
--- শফিক উদ্দিন আহমেদ ( Shafique Ahmed Gaan)
১৩১. আজি হোরির দিনে ঝরে কেন- অসমাপ্ত গান। রেকর্ড স্বরলিপি হয়নি।
১৩২. আজিকে তনু মনে লেগেছে রঙ- রেকর্ড (১৯৩৭) শিল্পী : মিস বীণাপানি (খেদি)। পাহাড়ি মিশ্র। দাদরা। হরফ-৫,১৩ এবং নজরুল ইন্সটিটিউট এর ৬ নং খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৩৩. আজিকে তোমারে স্মরণ করি- আশাবরী মিশ্র। একতাল। রেকর্ড স্বরলিপি হয়নি।
১৩৪. আজো কাঁদে কাননে- রাগ কেদার। বর্তমান হাম্বিরের সুরটির ভিত্তি নেই। হরফ-৩ এবং নজরুল সুরলিপি ৮ম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৩৫. আজো ফাল্গুনে বকুল কিংশুকের বনে- সংস্কৃত ছন্দ- মঞ্জুভাষিণী তে আবদ্ধ। সঙ্গীত গবেষক নজরুল ১ম খন্ডে স্বরলিপি রয়েছে।
১৩৬. আজো ফোটেনি কুঞ্জে মম- রেকর্ড (১৯৩৩) শিল্পী : মিস পটল (চীনা)। জংলী খেমটা গজল। হরফ-৯ এবং নজরুল ইন্সটিটিউট এর ৮ম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৩৭. আজো বলে কোয়েলিয়া - রেকর্ড (১৯৩৯) শিল্পী : দীপালি তালুকদার। সিন্ধুরা। ত্রিতাল। নজরুল সুরলিপি - ৬ এবং নজরুল ইন্সটিটিউট এর ৩৭ তম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৩৮. আজো মধুর বাঁশরী বাজে - ভীমপলশ্রী। ত্রিতাল। (সেই মেঠো সুরে মাঠের বাঁশরী -র সাথে তুলনীয়)। হিন্দোল-১ম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৩৯. আজো মন কেন চায়- অসমাপ্ত গান।
* আজো মা তোর পাইনি (অশুদ্ধ)/ আজও মা তোর - গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
১৪০. আজো হেথা তেমনি ধারা বাজে শ্যামের বাঁশরি - রেকর্ড (১৯৩৩) শিল্পী : সমবেত কন্ঠে। নজরুল ইন্সটিটিউট এর ৪৪ তম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
* আজো হেরি ভোরের চাঁদে- তথ্যহীন।
১৪১. আদর গরগর বাদর দরদর- তাল-পোস্তা। রেকর্ড স্বরলিপি হয়নি।
* আদরিনী মোর শ্যামা মেয়েরে (অশুদ্ধ) / আদরিনী মোর কালো মেয়েরে- গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
১৪২. আদরিনী মোর কালো মেয়েরে- রেকর্ড শিল্পী : নীলমণি সিংহ। নজরুল সুরলিপি -৮ম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৪৩. আদায় আর কাঁচকলায় মিলন- (বিয়ের পরে)- রেকর্ড (১৯৩৪) শিল্পী : প্রফেসর বিমল গুপ্ত। স্বরলিপি হয়নি।(বিয়ের আগে- ওহা-আজকা হইব মোর বিয়া)
১৪৪. আদি পরম বাণী, উর বীণাপানি - রাগমালা। তেওড়া। রেকর্ড স্বরলিপি হয়নি।
* আঁধার ঘরের ও কালোশশী (অশুদ্ধ)/ আঁধার ঘরের আলো - গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
*আঁধারিনী তোর কালো মেয়ের (অশুদ্ধ)/ আদরিনী মোর শ্যামা মেয়েরে- গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
১৪৫. আঁধখানা চাঁদ হাসিছে আকাশে- রেকর্ড (১৯৪৩) শিল্পী : ধরনী মিত্র (জগন্ময় মিত্র)। বেহাগ মিশ্র দাদরা। নজরুল সুরলিপি ১০ম এবং ৩৯ তম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
* আঁধার রাতে তিথির কোলে (অশুদ্ধ) / আঁধার রাতের তিমির দুলে- গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
১৪৬. আধো আধো বোল লাজে- রেকর্ড(১৯৩৪ ও ১৯৪৯) শিল্পী : কমল দাশগুপ্ত / বেচু দত্ত। পাঠান্তর রয়েছে। ভৈরবী পিলু। কার্ফা। হরফ-৬ এবং নজরুল ইন্সটিটিউট এর ৩৩ তম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৪৭. আধো ধরনী আলো আধো আঁধার- তিলক কামোদ পিলু/ কাওয়ালী। নজরুল স্বরলিপিতে স্বরলিপি হয়েছে।
১৪৮. আধো রাতে যদি ঘুম ভেঙ্গে যায়- শহর থেকে দূরে সিনেমায় অন্তর্ভুক্ত /পরিত্যক্ত। হরফ-৪র্থ খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
১৪৯. আন গোলাপ পানি আন আতর দানি- রেকর্ড (১৯৪১) শিল্পী : কুমারী দীপ্তি বসু। বি: দ্র: ১৭. ৬. ১৯৪১ তারিখে শিল্পীর মৃত্যু হওয়ায় রেকর্ড টি বাজারে প্রকাশিত হয়নি। নজরুল ইন্সটিটিউটে টেস্ট কপি সংরক্ষিত)
১৫০. আনন্দ দুলালী ব্রজবালার সনে- হোরী। কার্ফা। হরফ- ৯ম খন্ডে স্বরলিপি হয়েছে।
* আনন্দিনী উমা আজো (অশুদ্ধ) / আমার আনন্দিনী উমা গানটির ভিন্ন শিরোনাম।
--- চলমান থাকবে ইনশাআল্লাহ।
0 মন্তব্যসমূহ